হামাস স্থল, আকাশ এবং সমুদ্র পথে ব্যাপক আকারে আক্রমণ শুরু করার পর, ইসরায়েল তীব্র বিমান হামলার মাধ্যমে পাল্টা জবাব দিতে শুরু করেছে। কয়েক দশকে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক এই সংঘাতে ৩০০ জনেরও বেশি ইসরায়েলি এবং ২৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সীমান্তের অন্তত ২২ টি স্থানে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী এবং শত শত হামাস যোদ্ধারা যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। এমনি এক প্রেক্ষাপটে ‘গাজায় বাস্তবতার চেহারা পরিবর্তন’ করার হুমকি দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট।
তিনি বলেন, আমরা আজ শয়তানের চেহারা দেখেছি। নারী, শিশু এবং বয়স্কদের মধ্যে পার্থক্য না করেই হামাস সন্ত্রাসী আক্রমণ শুরু করেছে। হামাস খুব দ্রুত বুঝতে পারবে যে তারা একটি গুরুতর ভুল করেছে। আমরা গাজা উপত্যকায় বাস্তবতার চেহারা পাল্টে দেব।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটম গাজা একটি ‘মরু দ্বীপে’ পরিণত করার হুমকি দিয়ে বাসিন্দাদের ‘এখনই চলে যেতে’ বলার পর গাজায় স্থল আক্রমণের আশঙ্কা বাড়ছে। এরই মধ্যে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় বোমাবর্ষণ বাড়িয়েছে, গাজার কেন্দ্রস্থলে হামাসের ব্যবহৃত একটি ১৪-তলা ভবন ধূলায় মিশিয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।